লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : রামগঞ্জ উপজেলার কৃষকদের পাশে দাঁড়ালো রামগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল ও লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল । ধান কাটার শ্রমিক না পাওয়ায় উপজেলার গরীব ও বর্গা চাষিদের পাকা ধান কেটে দিচ্ছেন তারা। ২৮ এপ্রিল উপজেলার দক্ষিন কালিকাপুর পশ্চিম বিলের ৫ জন কৃষকের ধান কাটার মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু করেন তারা। ধান কাটতে আসা উপজেলা ছাত্রদল সহ সভাপতি আতিকুর রহমান মাসুদ “বলেন এটা কঠিন কোনও কাজ নয়। আমরা আদর্শিক রাজনীতি আর প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভালোবাসার প্রতীক সোনার বাংলার ধান আজ নষ্ট হচ্ছে কেবল শ্রমিক না পাওয়ার কারণে। ধানের শীষের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা ফসলের জমিতে শ্রম দিতে আসতে বাধ্য করেছে”। লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি মুরাদ হোসেন নিপু বলেন, “করোনা পরিস্থিতিতে জাতি এক ধরনের ক্রান্তিকাল পার করছে। এমন সংকটেই যদি সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে না পারি তাহলে আমাদের রাজনীতি অর্থহীন। ইতিমধ্যে আমরা সাধারন মানুষের সচেতনতার জন্য এবং খাদ্যদ্রব্য এর সংকট কাটানোর জন্য দেশনায়েক তারেক রহমানের পক্ষ্যে ইউনিয়ন বি এন পি এর সভাপতি আলহাজ্ব মজিবুর রহমান মামুনের সার্বিক সহযোগীতায় এবং সাধারন সম্পাদক জাফর আহমেদ এর তদারকিতে এবং উপজেলা ছাত্রদলের সকলের অনুপ্রেরণায় আমরা লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল দেশের এই ক্রান্তিকালের শুরু থেকে মাস্ক বিতরন, খাদ্য সামগ্রী উপহার দিয়ে এলাকার জনগনের পাশে ছিলাম”। উপজেলা ছাত্রদলের সহ সাধারন সম্পাদক রাশেদ হোসেন জানান দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে গরিব চাষিদের ধান কেটে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি এবং এটা চলমান থাকবে।জমি থেকে ধান কাটায় অংশগ্রহণ করেন উপজেলা সহ সভাপতি আতিকুর রহমান মাসুদ ,রামগঞ্জ উপজেলা সহ সাধারন রাসেদ হোসেন, লামচর ইউপি সভাপতি মুরাদ হোসেন নিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুর রহমান, সহ সাধারন সম্পাদক সৌরব মাল , অরবিন, রাফি, জসিম,রাকিব সহ ২০ জন সেচ্ছাসেবী।কৃষক ফারুক হোসেন জানান, ‘ধান কাটা নিয়ে খুব চিন্তায় ছিলাম। হঠাৎ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ধান কাটতে আসবে বিশ্বাসই হচ্ছিল না। যেখানে দ্বিগুণ পারিশ্রমিক দিয়ে শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না সেখানে তারা আমার দেড় বিঘা জমির ধান কেটে দিয়েছে । এছাড়া ধান বাসায় পৌঁছানো ও মাড়াইও করে দিয়েছে তারা। তাদের পাশে পাওয়ায় সত্যিই আমরা আনন্দিত।’এছাড়া কৃষক হারুন , নবী হোসেন সহ মোট ৫ জন কৃষকের তিন বিঘা জমির ধান কেটে দিয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : রামগঞ্জ উপজেলার কৃষকদের পাশে দাঁড়ালো রামগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল ও লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল । ধান কাটার শ্রমিক না পাওয়ায় উপজেলার গরীব ও বর্গা চাষিদের পাকা ধান কেটে দিচ্ছেন তারা। ২৮ এপ্রিল উপজেলার দক্ষিন কালিকাপুর পশ্চিম বিলের ৫ জন কৃষকের ধান কাটার মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু করেন তারা। ধান কাটতে আসা উপজেলা ছাত্রদল সহ সভাপতি আতিকুর রহমান মাসুদ “বলেন এটা কঠিন কোনও কাজ নয়। আমরা আদর্শিক রাজনীতি আর প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভালোবাসার প্রতীক সোনার বাংলার ধান আজ নষ্ট হচ্ছে কেবল শ্রমিক না পাওয়ার কারণে। ধানের শীষের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা ফসলের জমিতে শ্রম দিতে আসতে বাধ্য করেছে”। লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি মুরাদ হোসেন নিপু বলেন, “করোনা পরিস্থিতিতে জাতি এক ধরনের ক্রান্তিকাল পার করছে। এমন সংকটেই যদি সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে না পারি তাহলে আমাদের রাজনীতি অর্থহীন। ইতিমধ্যে আমরা সাধারন মানুষের সচেতনতার জন্য এবং খাদ্যদ্রব্য এর সংকট কাটানোর জন্য দেশনায়েক তারেক রহমানের পক্ষ্যে ইউনিয়ন বি এন পি এর সভাপতি আলহাজ্ব মজিবুর রহমান মামুনের সার্বিক সহযোগীতায় এবং সাধারন সম্পাদক জাফর আহমেদ এর তদারকিতে এবং উপজেলা ছাত্রদলের সকলের অনুপ্রেরণায় আমরা লামচর ইউনিয়ন ছাত্রদল দেশের এই ক্রান্তিকালের শুরু থেকে মাস্ক বিতরন, খাদ্য সামগ্রী উপহার দিয়ে এলাকার জনগনের পাশে ছিলাম”। উপজেলা ছাত্রদলের সহ সাধারন সম্পাদক রাশেদ হোসেন জানান দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে গরিব চাষিদের ধান কেটে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি এবং এটা চলমান থাকবে।জমি থেকে ধান কাটায় অংশগ্রহণ করেন উপজেলা সহ সভাপতি আতিকুর রহমান মাসুদ ,রামগঞ্জ উপজেলা সহ সাধারন রাসেদ হোসেন, লামচর ইউপি সভাপতি মুরাদ হোসেন নিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুর রহমান, সহ সাধারন সম্পাদক সৌরব মাল , অরবিন, রাফি, জসিম,রাকিব সহ ২০ জন সেচ্ছাসেবী।কৃষক ফারুক হোসেন জানান, ‘ধান কাটা নিয়ে খুব চিন্তায় ছিলাম। হঠাৎ ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ধান কাটতে আসবে বিশ্বাসই হচ্ছিল না। যেখানে দ্বিগুণ পারিশ্রমিক দিয়ে শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না সেখানে তারা আমার দেড় বিঘা জমির ধান কেটে দিয়েছে । এছাড়া ধান বাসায় পৌঁছানো ও মাড়াইও করে দিয়েছে তারা। তাদের পাশে পাওয়ায় সত্যিই আমরা আনন্দিত।’এছাড়া কৃষক হারুন , নবী হোসেন সহ মোট ৫ জন কৃষকের তিন বিঘা জমির ধান কেটে দিয়েছেন।