অনলাইন ডেক্স : করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।সরকারের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হচ্ছে বিভিন্ন পদক্ষেপ।সবাইকে হোম কোয়ারেন্টাইন মানতে গণমাধ্যমে প্রচার প্রচারণার পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা।ইতিমধ্যে বিভিন্ন বেসরকারি উদ্যোগে এবং সরকারের বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রী হতদরিদ্র মানুষের ঘরে পৌছে দেওয়া হচ্ছে।নগর-মহানগর ও জেলা-উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় জনসাধারণকে ঘরে থাকার জন্য সতর্ক ও সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছেন সবাই।নারায়ণগঞ্জ বন্দরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শুক্লা সরকার ও থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে শুরু থেকেই স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতন করতে মাস্ক, সাবান,হ্যান্ড ওয়াস বিতরণ ও মাইকিং করা হচ্ছে।লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই সাধারণ মানুষকে আতংকিত না হয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন এসব সরকারি কর্মকর্তারা।স্থানীয় সাংসদ একেএম সেলিম ওসমানের উদ্যোগে কয়েক হাজার দরিদ্র মানুষের মধ্যে চাল বিতরণ করা হয়েছে।তবে অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা এমন মহাসংকটে সাধারণ মানুষের পাশে নেই।সরকারের নির্দেশ মতো নিয়মিত মহড়ার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল )সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকায় সচেতনতা মূলক মহড়া দেয় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ।জরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাইরে ঘুরাঘুরি করলে কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে জানিয়ে ইউএনও শুক্লা সরকার আওয়াজ বিডি কে বলেন,নিজেরদের নিরাপত্তার স্বার্থে সবাইকে সতর্ক ও সচেতন হওয়া জরুরী।যদি কোনো দরিদ্র মানুষের খাদ্যের অভাব দেখা দেয়, সাথে সাথে আমাকে জানাবেন।দ্রুত খাদ্যসামগ্রী আপনার ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে।তবু যতটা সম্ভব ঘরে থাকার অনুরোধ করেন তিনি। ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করছে করোনা ভাইরাস।এই ভয়ংকর করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা ও সতর্কতা সৃষ্টি করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন।এই দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছে।সবাইকে নিরাপদে ঘরে থাকার অনুরোধ করে তিনি আরো বলেন, আপনারা নিজেদের,পরিবারের ও দেশের স্বার্থে ঘরে থাকুন।নিজে নিরাপদ থাকুন এবং অপরকে নিরাপদ রাখুন।
অনলাইন ডেক্স : করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।সরকারের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হচ্ছে বিভিন্ন পদক্ষেপ।সবাইকে হোম কোয়ারেন্টাইন মানতে গণমাধ্যমে প্রচার প্রচারণার পাশাপাশি কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।সঙ্গে রয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা।ইতিমধ্যে বিভিন্ন বেসরকারি উদ্যোগে এবং সরকারের বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রী হতদরিদ্র মানুষের ঘরে পৌছে দেওয়া হচ্ছে।নগর-মহানগর ও জেলা-উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় জনসাধারণকে ঘরে থাকার জন্য সতর্ক ও সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছেন সবাই।নারায়ণগঞ্জ বন্দরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শুক্লা সরকার ও থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে শুরু থেকেই স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতন করতে মাস্ক, সাবান,হ্যান্ড ওয়াস বিতরণ ও মাইকিং করা হচ্ছে।লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই সাধারণ মানুষকে আতংকিত না হয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন এসব সরকারি কর্মকর্তারা।স্থানীয় সাংসদ একেএম সেলিম ওসমানের উদ্যোগে কয়েক হাজার দরিদ্র মানুষের মধ্যে চাল বিতরণ করা হয়েছে।তবে অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা এমন মহাসংকটে সাধারণ মানুষের পাশে নেই।সরকারের নির্দেশ মতো নিয়মিত মহড়ার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল )সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকায় সচেতনতা মূলক মহড়া দেয় স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ।জরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাইরে ঘুরাঘুরি করলে কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে জানিয়ে ইউএনও শুক্লা সরকার আওয়াজ বিডি কে বলেন,নিজেরদের নিরাপত্তার স্বার্থে সবাইকে সতর্ক ও সচেতন হওয়া জরুরী।যদি কোনো দরিদ্র মানুষের খাদ্যের অভাব দেখা দেয়, সাথে সাথে আমাকে জানাবেন।দ্রুত খাদ্যসামগ্রী আপনার ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে।তবু যতটা সম্ভব ঘরে থাকার অনুরোধ করেন তিনি। ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করছে করোনা ভাইরাস।এই ভয়ংকর করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা ও সতর্কতা সৃষ্টি করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন।এই দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছে।সবাইকে নিরাপদে ঘরে থাকার অনুরোধ করে তিনি আরো বলেন, আপনারা নিজেদের,পরিবারের ও দেশের স্বার্থে ঘরে থাকুন।নিজে নিরাপদ থাকুন এবং অপরকে নিরাপদ রাখুন।