![]() |
গ্রেপ্তারকৃত সোহাগ |
জানা যায়, গত রবিবার রাতে সোহাগ বাহিনীর প্রধান সোহাগের নির্দেশে দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড রিপনের নেতৃত্বে এলাকায় একক রামরাজত্ব কায়েম করতে নূর আলম নামের এক পোশাক শ্রমিককে পায়ে গুলি করে এবং আরো চাঁরজন পোশাক শ্রমিককে বেধরক পিটিয়ে গুরুতর আহত করে যাওয়ার সময় এলাকাবসীর মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে একটি পোশাক কারখানায় ভাংচুর চালায় এবং ফাকা কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে।
এলাকায় ক্ষমতার জানান দিতে সোহাগ তাঁর দলবল নিয়ে মাঝেমধ্যেই এমন ঘটনা ঘটায় বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
সূত্রে জানায়,সোহাগ দীর্ঘদিন যাবত এক জনপ্রতিনিধির ছত্রছায়ায় থেকে এলাকায় মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজী, জমি দখল, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছিল সে। তাঁর বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
সোহাগ গাজীরচট চারাল পাড়ার হরমুজের ছেলে।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক ( এসআই) ফজর আলি সোহাগ কে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পোশাক শ্রমিকের উপর সন্ত্রসী হামলা এবং গুলি করে আহত করার কারণে তাকে তার বাড়ি থেকে আটক করা হয়েছে।