এর পর শাকিব খান লেখেন– ‘একজন নারী একজন মা, পৃথিবীর কোনো কিছু মায়ের সঙ্গে তুলনা হয় না। যারা একজন মা আর বোনকে অন্য চোখে দেখে, ধর্ষণের মানসিকতা মনের মধ্যে লালন করে বেড়ায়— তার কোনো পরিচয় হয় না। সে পুরুষ না কি তার চেয়ে বড় তিনি কখনই মানুষ নন। তার একমাত্র পরিচয় সে ধর্ষক।’ শাকিব খান আরও লেখেন– ‘আমি সচেতন মানুষ হিসেবে আমার দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এ ধরনের ঘৃণীত অপরাধের বিরুদ্ধে আমি আমার কাজ করে যাচ্ছি, ভবিষ্যতেও করে যাব। এমনকি আমার শুটিং চলতি ছবি নবাব এলএলবি সিনেমাতেও ধর্ষণের মতো জঘন্য বিষয়টিকে প্লট হিসেবে বেছে নিয়েছি।’
দেশে ধর্ষণ কী করে মহামারী রূপে ছড়িয়ে পড়েছে তার কারণ হিসেবে শাকিব খান মনে করেন, ‘দেশে মহামারীর চেয়েও ভয়ঙ্করভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ধর্ষণের মতো জঘন্যতম অপরাধ। এর কারণ ওইসব মানুষরূপী নরপশুদের নৈতিক অবক্ষয়, মাদকের বিস্তার, ধর্ষণসংশ্লিষ্ট আইনের সীমাবদ্ধতা, বিচার প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধকতা এবং বিচারের দীর্ঘসূত্রতা।’
সবশেষে শাকিব খানের দাবি, ‘দলমত ও ক্ষমতা সব কিছুর ঊর্ধ্বে গিয়ে ধর্ষণকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত চাই। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’