রোববার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট পারভিন আক্তার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
জানুয়ারিতে এ বিষয়ে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. সিরাজুল ইসলাম।
রিটকারী আইনজীবী লিভার ও ডায়াবেটিস রোগের জন্য কার্যকর ডেলিপিট-৩০০ ওষুধ খুঁজে বাজারে পাননি। পরে এ ঘটনায় তিনি ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্টদের একটি আইনি নোটিশ দেন। নোটিশের জবাব পেলেও তা যথাযথ মনে না হওয়ায় তিনি হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, জীবনরক্ষাকারী ওষুধের কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে এবং ওষুধ প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার পরিপ্রেক্ষিতে কিছু সিন্ডিকেট ওষুধের মূল্য বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। তাই বাজারে জীবনরক্ষাকারী সব ওষুধের সরবরাহ নিশ্চিত করার নির্দেশনা চেয়ে তিনি হাইকোর্টে রিট করেন।
রিটে স্বাস্থ্য সচিব, ন্যাশনাল ড্রাগ অ্যাডভাইজারি কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যালস অ্যাসোসিয়েশন, স্কয়ার হাসপাতালের এমডি, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।