হুমায়ুন কবির, গাজীপুর প্রতিনিধি,
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ডাকাতদল অপ্রতিররোদ্ধ থাকলেও নির্বিকার হাইওয়ে পুলিশ। তাই ডাকাতির প্রতিরোধে উপজেলার চন্দ্রা এলাকায় বুধবার বিকেলে মতবিনিময় সভা করেছে সালনা (কোনাবাড়ি) হাইওয়ে থানা পুলিশ। তবে সভা করে ডাকাতি প্রতিরোধ হবে কিনা? এমন প্রশ্ন সভায় উপস্থিত অনেকের।
এলাকাবাসী, পরিবহন শ্রমিক ও যাত্রী সূত্রে জানা গেছে, দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক হচ্ছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক। এ মহাসড়কের গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এ মহাসড়কের কালিয়াকৈর অংশে চলন্ত বাসে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। এতে যেন একেবারেই নির্বিকার সালনা (কোনাবাড়ি) হাইওয়ে পুলিশ। বিভিন্ন সময় কালিয়াকৈর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ডাকাত সদস্যদের গ্রেপ্তার করলেও হাইওয়ে পুলিশের তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি। তাই ডাকাতি প্রতিরোধে গতকাল বুধবার বিকেলে মহাসড়কের চন্দ্রা এলাকায় সালনা (কোনাবাড়ি) হাইওয়ে থানা পুলিশ মতবিনিময় সভা করেছে। তবে এ মতবিনিময় সভা করে ডাকাতি প্রতিরোধ হবে কিনা? এমন প্রশ্ন সভায় উপস্থিত অনেকের।
সালনা (কোনাবাড়ি) থানার হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর হাইওয়ে রিজিয়নের পুলিশ সুপার আলী আহমদ খান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর হাইওয়ে রিজিয়নের সহকারী পুলিশ সুপার মনোয়ার হোসেন, সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার আব্দল কাদের জিলানী, সাভার হাইওয়ে থানার ওসি আতিকুল ইসলাম, গোড়াই হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল আজিজসহ মালিক শ্রমিক ইউনিয়নের লোকজন।
মহাসড়কের চাঁদাবাজি বন্ধে শুন্য সহনশীলতা নীতির কথা ব্যক্ত করে গাজীপুর হাইওয়ে রিজিয়নের পুলিশ সুপার আলী আহমদ খান প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, মহাসড়কে থ্রী-হুইলার বন্ধ, স্বাস্থাবিধি প্রতিপালন, চুরি-ডাকাতি প্রতিরোধ ও নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করার বিভিন্ন পরিকল্পনা তুলে ধরেন। এছাড়াও হাইওয়ে পুলিশের নেতৃত্বে সকল সমস্যা সমূহের সমাধান দ্রুততম সময়ের মধ্যে করা হবে। সব ধরনের হয়রানি বন্ধে ইতোমধ্যে আর এফ আই ডি, এ্যালকোহল ডিটেকটর,স্পিড গানে