যা তাদের নিন্ম রুচির বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
আমি এই মিথ্যা ভিত্তিহীন মনগড়া সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
উল্লেখ্য ঢাকা জেলা ডিসি অফিস সূত্রে জানাযায়, নানাবিধ কারণে এই পত্রিকাটির সরকারি নিবন্ধন অনেক আগেই বাতিল করা হয়েছে । এছাড়াও তথ্য মন্ত্রানালয়ের বা ডিএফপি থেকে অনুমতি প্রাপ্ত ঢাকা জেলা থেকে প্রকাশিত পত্রিকার তালিকায"সাপ্তাহিক পল্লী সাভার" এর নাম নেই।
নিবন্ধন বিহীন এমন পত্রিকা প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। পত্রিকাটির প্রকাশকের জায়গায় নাম রয়েছে বিএনপি নেতা মোখলেছুর রহমান ইলিয়াস শাহীর। পত্রিকাটি এখন প্রকাশ করছে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক নামধারী শাহ আলম। শাহ আলম তার ছেলে জসিম উদ্দিন বিজয় কে পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক বানিয়েছে। তাদের নেই কোন অফিস,নেই কোন ঠিকানা । গুপ্তভাবে টাকার বিনিময়ে ঢাকা থেকে গোপনে অল্প সংখ্যক পত্রিকা প্রিন্ট দিয়ে নিয়ে আসে। পত্রিকার কাগজ নিউজ প্রিন্টের হওয়ার কথা থাকলেও হচ্ছে হোয়াইট প্রিন্ট দিয়ে যা প্রকাশ করা হচ্ছে অবৈধভাবে ।
বিশেষ বিশেষ দিবস সমুহে শুধুমাত্র অত্র অঞ্চলের নেতাকর্মীদের বিজ্ঞাপন দিয়ে টু-পাইস কামানো আর মিথ্যা,আজগুবি,তেলবাজীমার্কা সংবাদ প্রকাশ করাই এই নিবন্ধন বিহীন অবৈধভাবে প্রকাশিত হওয়া পত্রিকাটির মূল উদ্দেশ্য।
এর আগেও এই শাহ আলমের অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধাচারি সাংবাদিক হান্নান চৌধুরী, আল শাহরিয়ার বাবুল খান, মারুফ হোসেন, আব্দুর রশিদ,রুহুল আমিন,নাছিম খান, রিপন মিয়া, লুৎফর সহ অনেকের নামে এমন মিথ্যা ভিত্তিহীন মনগড়া আজগুবি সংবাদ প্রকাশ করে তাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে ।
বিগত দিনে আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সাবেক সভাপতি থাকাকালে নানা অনিয়ম দুর্নীতি সেচ্ছাচারিতার সাথে সম্পৃক্ত হন বিধায় তার এসব অনিয়ম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে কথা বলায় সে আমার উপর বরাবরই ক্ষিপ্ত ছিলো।
গত ৮ই এপ্রিল ২২ইং তারিখে শাহ আলম কে বহিষ্কার করা হয়। আর এ বিষয় কে কেন্দ্র করেই শাহ আলম গং রা আমার উপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত এক নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে।
আপনারা আপনাদের বিবেক দিয়ে বিচার করে বিষয়টি দেখবেন আশাকরি।